শিরোনাম
মো. আনিসুজ্জামান, খুলনা : | ০৫:৫৮ পিএম, ২০২১-০৬-০৭
খুলনা মহানগরীতে জলাবদ্ধতা দূরীকরণে কেসিসির ড্রেন পুননির্মাণ কাজ চলছে ধীরগতিতে। বর্ষা মওসুম এগিয়ে এলেও অনেক ড্রেনের কাজ ৫০ ভাগও শেষ হয়নি। ফলে আসন্ন বর্ষা মওসুমে জলাবদ্ধতা সমস্যা বাড়ার আশংকা করছেন নগরবাসী। কেসিসির একাধিক সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে ‘খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন’ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়। কিন্তু পরামর্শক নিয়োগ ও নকশা তৈরি, দরপত্র প্রক্রিয়ার নানা জটিলতার পর প্রথম ধাপে ঠিকাদারদের কার্যাদেশ প্রদান শুরু হয় ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর। পরের মাসেই তারা কাজ শুরু করেন। সূত্রটি জানায়, বর্তমানে নগরীর ৪টি ওয়ার্ডে ১৩টি ড্রেনের কাজ চলছে। ৬টি ড্রেন নির্মাণের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে গত সপ্তাহে। দুটি ড্রেন নির্মাণের জন্য ঠিকাদারকে অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়েছে। এসব নির্মাণ কাজে বরাদ্দ রয়েছে প্রায় ৪২ কোটি টাকা। এছাড়া আরও ১১টি ড্রেন পুননির্মাণের জন্য দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন। দেখা গেছে, দীর্ঘদিন আগে থেকে শুরু হলেও অনেক ড্রেনের কাজ মাঝপথে শ্লথ হয়ে গেছে। সময়মতো শেষ না হওয়ায় এসব নির্মাণ কাজ নিয়ে আসছে বর্ষায় ভোগান্তিতে পড়বে নগরবাসী। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগরীর আহসান আহমেদ সড়কের দুই পাশে ড্রেন নির্মাণের কার্যাদেশ দেওয়া হয় গত বছরের ২৪ নভেম্বর। চুক্তি অনুযায়ী ২৬ জুনের মধ্যে ঠিকাদারের কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু সড়কটি ঘুরে দেখা গেছে, একপাশে ড্রেন নির্মাণ হলেও অন্যপাশের কাজ অর্ধেকও শেষ হয়নি। বিশেষ করে সেন্ট জোসেফস উচ্চ বিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে, করোননেশন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সম্মুখ অংশের অনেক কাজ এখনও বাকি রয়েছে। সাধারণ সময় অল্প বৃষ্টিতেই এই সড়কটিতে জলাবদ্ধতার বৃষ্টি হয়। নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় এই সড়কে এবারও জলাবদ্ধতার আশংকা করছেন স্থানীয়রা। নগরীর ট্যাংক রোডে কভার স্লাবসহ ড্রেন নির্মাণের কার্যাদেশ দেওয়া হয় গতবছরের ২৪ নভেম্বর। চলতি মাসের ২৮ জুন এর কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু অনেক কাজ এখনও শেষ হয়নি। সড়কটি দিয়ে চলাচল করে অসংখ্য মানুষ। প্রতিদিনই তারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন, বৃষ্টি হলে এই দুর্ভোগ বৃদ্ধির আশংকা করছেন স্থানীয়রা। শামসুর রহমান সড়কে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের দুই পাশে ড্রেনের কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু সড়ক মেরামত কাজ শুরু হয়নি। সড়ক থেকে ড্রেন এতো উচু যে পানির চাপ বাড়লে ড্রেনের পানিই সড়কে চলে আসবে। সামান্য বৃষ্টিতে এই সড়কের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ অনেকটা নিশ্চিত। দ্রুত সড়ক উচু করার দাবি ওই এলাকার বাসিন্দাদের। কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আবদুল আজিজ বলেন, বর্ষার আগেই নির্মাণাধীন ড্রেনের প্রতিবন্ধকতাগুলো তুলে ফেলতে বলা হয়েছে। এছাড়া সংযোগ ড্রেনগুলো চলতি সপ্তাহ থেকে পরিষ্কার করা শুরু হবে। তিনি বলেন, বড় প্রকল্পের কাজ শেষ হতে সময় লাগে। তবে কাজ শেষ হলে নগরীতে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : : বাস-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় ৩০ জনের তালিকা ধরে তদন্ত শুরু করেছে ঢাকা মেট্...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। তবে তাপপ্রবাহও অব্যাহত থাকবে। মঙ্গলবার (২৩ ...বিস্তারিত
চট্টগ্রাম ব্যুরো : : কাপড়ে পেস্টিং করে কম্বলের ভেতরে মুড়িয়ে স্বর্ণ পাচারের চেষ্টা রুখে দিয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দরের ...বিস্তারিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে হাসান (২৬) নামে এক বাংল...বিস্তারিত
চট্টগ্রাম ব্যুরো : : চট্টগ্রামে কাজির দেউড়ীতে দৈনিক আমাদের বাংলা ও আঞ্চলিক পত্রিকা দৈনিক আমাদের চট্টগ্রামের সম্পা...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited