বাংলাদেশ   শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪  

শিরোনাম

আওয়ামী লীগ বিএনপির বক্তৃতা যুদ্ধে রাজনীতির মাঠ গরম 

নিজস্ব প্রতিবেদক    |    ০৭:৩৫ পিএম, ২০২৪-০৬-০৬

আওয়ামী লীগ বিএনপির বক্তৃতা যুদ্ধে রাজনীতির মাঠ গরম 

শিবুকান্তি দাশ :
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের দুনীর্তি নিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন এখন বেশ সরব। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা তাই নিয়ে প্রায়দিনই বক্তব্য বিবৃতি দিয়ে যার যার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছেন। তবে এ দুপক্ষের  বক্তৃতা যুদ্ধে বিএনপি যুক্ত করেছে জামায়াতকে। এ নিয়ে আবার  আওয়ামী লীগ দুইদলের পুরানো সর্ম্পকের কথাও টেনে আনছে। ময়দান যেনো খালি না যায় আর কি।
রাজনীতির এই সরব আলোচনায় মুখ্য চরিত্রে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চলতি জুন মাসের শুরু থেকেই দুজনেই দুজনের প্রতি ছুড়ে দিয়েছেন প্রশ্ন। জবাবে আবার ছুড়েছেন পাল্টা অভিযোগের তীরও। রাজনীতির প্রধান দুই দলের দ্বৈরথে হাজির হয়েছে জামায়াত। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বিবৃতি দিয়েছেন। তবে এবার বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের সমালোচনা না করলেও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।

গত রবিবার (৩ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে একটি অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখনকার তরুণ প্রজন্ম পড়াশোনা করে না। আমি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি সমর্থন করি না। কিন্তু তাদের রাজনীতির যে কৌশল, তা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত। ঠিক কমিউনিস্ট পার্টির মতো। তাদের ছাত্রশিবিরের স্টাডি সেল আছে। তাদের প্রত্যেককে লেখাপড়া করতে হয়। নিজেরা বই-পত্রিকা প্রকাশ করে। জ্ঞানের চর্চা ছাড়া সফল হতে পারবেন না।’

এই বক্তব্যের পরদিন সোমবার (৪ জুন) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিবৃতি দেন। প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি মন্তব্য করেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী, উগ্র সাম্প্রদায়িক অপশক্তি জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে এসব কথা আবারও প্রমাণিত হয়েছে যে তারা যেখানেই যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতসহ সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে বিএনপির গভীর বন্ধন রয়েছে।’

প্রসঙ্গত, বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কেও সূত্রপাত ১৯৯১ সালে সরকার গঠনের সময়। ওই সময় জামাায়াতের সমর্থন নিয়ে খালেদা জিয়া সরকার গঠন করেন। পরবর্তী কয়েক বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধী এই দলটির সঙ্গে জোটবদ্ধ আন্দোলন করে বিএনপি। ২০০১ সালে চারদলীয় জোট সরকার বিজয়ী হলেও সরকার গঠিত হয় কেবল ‘বিএনপি-জামায়াতের’। এরপর থেকেই রাজনৈতিকভাবে ‘বিএনপি-জামায়াত’ একসঙ্গে ফ্রেমবন্দি হয়।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের মধ্য দিয়ে বিএনপি ২০ দলীয় জোটের অবসান ঘটানোর মধ্য দিয়ে জামায়াতের সঙ্গে জোটগত সম্পর্কের সমাপ্তি ঘটায়। যদিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার পতনের আন্দোলনের লক্ষ্যে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত হয় জামায়াত। নির্বাচনের পর জামায়াত ও বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে।

সোমবার ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিবের সমালোচনা কওে বলেন, ‘জামায়াত নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে যে বিষয়টি উঠে এসেছে, তা সুস্পষ্টভাবে অবৈজ্ঞানিক ও অযৌক্তিক। জামায়াতের রাজনীতি বাংলাদেশের মূল চেতনা, মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও স্বাধীনতার মূল্যবোধ পরিপন্থি। রাজনীতির এই ধারা বারবার দেশবিরোধী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রচিত সংবিধান ও রাষ্ট্রের মৌলিক চেতনাবিরোধী রাজনীতিকে কোনোভাবেই স্বীকৃতি দিতে পারে না। যাদের রাজনীতি দেশের ভিত্তিমূলে আঘাত হানে, তাদের কৌশল কখনও বিজ্ঞানসম্মত বা যৌক্তিক হতে পারে না।’
ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের পর মির্জা ফখরুল মঙ্গলবার (৪ জুন) চট্টগ্রামে বক্তব্য দিলেও এ প্রসঙ্গে কথা বলেননি। এদিন রাত ৮টার কিছু আগে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে সামনে এসেছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যকে ‘প্রতিহিংসামূলক, অযৌক্তিক ও অসৌজন্যমূলক’ বলে মনে করেন।

পরওয়ার আরও বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক শক্তি হিসেবে অভিহিত করে জনাব ওবায়দুল কাদের জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে যে অবান্তর বক্তব্য দিয়েছেন, তা অসত্য এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’

সংবাদ সুত্রমতে, মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের কারণে এরইমধ্যে জামায়াতের সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লা ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাশেম আলীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। সাজা ভোগ করা অবস্থায় মারা গেছেন সাবেক আমির গোলাম আযম ও নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী।
বিবৃতিতে জামায়াত সেক্রেটারি জানান, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সহযাত্রী হিসেবে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। তিনি বলেন, ‘১৯৮৩ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জামায়াত বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে জোরালো ভূমিকা পালন করছে। জনাব ওবায়দুল কাদেরের মনে থাকার কথা, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ১৫ দল, ৭ দল ও জামায়াতে ইসলামীর ঘোষিত কর্মসূচি জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালন করেছে। সে সময় একই ইস্যুতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আন্দোলন করেছে।’

আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের একসঙ্গে আন্দোলন, আলোচনা, বৈঠকের বিষয়টি বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকেও উঠে এসেছে একাধিকবার। ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল রাজধানীর গুলশানে একটি অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক প্রমাণে এরশাদের শাসনামলে ১৯৮৬ সালে প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল দুটির অংশগ্রহণের’ তথ্য তুলে ধরেন। সেখানে তিনি বলেন, এরশাদের সঙ্গে আঁতাত করে আওয়ামী লীগ ’৮৬ সালে নির্বাচনে গিয়েছিল। আমরা যাইনি। তারা (আওয়ামী লীগ) তখন সঙ্গী খুঁজে পায় না। একলা গেলে খারাপ দেখায়, সেজন্য জামায়াতে ইসলামীকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনে গেলো।’

এর আগে ২০১৪ সালের ২৪ অক্টোবর একটি নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত একটি সংবাদে বলা হয়, টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এক সাক্ষাৎকারে খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘জামায়াত-আওয়ামী লীগ সম্পর্ক ঐতিহাসিক’। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য ‘উগ্র ধর্মীয় সংগঠনের' সঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ‘ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের দীর্ঘ ইতিহাস’ রয়েছে।’ তৎকালীন জোট সম্পর্কে বিএনপি নেত্রীর ভাষ্য ছিল, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু একটি নির্বাচনি সমঝোতা। এখানে আদর্শের কোনও ব্যাপার নেই। বিএনপি সবসময়ই ‘নিজস্ব নীতিতেই’ চলবে।’

বিএনপি চেয়ারপারসনের মতো বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদুর বক্তব্যে জামায়াত সম্পর্কে নানা বিষয় উঠে আসে।
বিশেষ করে ২০১৮ সালে ২০ দলীয় জোট অবলুপ্তির পর থেকেই উভয়পক্ষের মধ্যে শীতলতা আসে। মির্জা ফখরুল ইসলাম ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বক্তব্যের প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ করেছিল জামায়াত।

২০২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের পরকীয়া চলছে কিনা’এ প্রশ্নও তোলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তার এই বক্তব্যের পরদিন ২৭ সেপ্টেম্বর প্রতিবাদ জানায় জামায়াত। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী এই দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, ‘ইকবাল হাসান মাহমুদ জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত যে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা দেশবাসীকে বিস্মিত করেছে।’

২০২৩ সালের ৩০ জুন ঈদের সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ তো স্পষ্ট হয়ে গেছে। সরকারের লোকেরাই বলছে, অন্যরাও বলছে। আমাদের সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলের কমবেশি সম্পর্ক থাকবেই। কারণ আমরা তো মানুষের, জনগণের অধিকার নিয়ে আন্দোলন করছি।’

মির্জা ফখরুলের এই বক্তব্যের পরদিন ১ জুলাই জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কোনও ফ্যাসিস্ট, স্বৈরাচার ও জালেমের সঙ্গে আঁতাত, সমঝোতা বা যোগাযোগ করে কখনও রাজনীতি করে না। করার প্রশ্নই আসে না।’ পরে এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ‘পুরো বিষয়টিতেই মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়েছে। আমার বক্তব্য গণমাধ্যমে সঠিকভাবে উদ্ধৃত করা হয়নি।’

যদিও গত বছরের শেষ দিকে এসে বিএনপি ও জামায়াতের নেতাদের এই বিরোধ রূপ নেয় ভিন্নমাত্রায়। এবার জামায়াতকে আশ্বস্ত করতে দলের নেতাদের বিরুদ্ধেই বিবৃতি ইস্যু করে বিএনপি। ওই বছরের ৭ নভেম্বর ভারতীয় ইংরেজি দৈনিক ‘দ্য হিন্দু’তে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘বিএনপি একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল, যারা “ইসলামের রাজনৈতিক ব্যবহারের” বিরোধিতা করে। বিএনপি একটি উদার গণতান্ত্রিক দল। ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক জোট যেভাবে হয়, ঠিক সেভাবে জামায়াতের সঙ্গে আমাদের জোট ছিল। সেটা এখন অতীত। প্রশ্নটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। কেন তিনি জামায়াতকে নিষিদ্ধ করেননি, তার জবাব দেওয়া উচিত।’ পরে অবশ্য বিএনপি বিবৃতি দিয়ে তার বক্তব্য তার নিজস্ব বলে বিএনপি দায় এড়িয়ে গেছে।

 

রিটেলেড নিউজ

মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক: জাপানের রাষ্ট্রদূত

মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক: জাপানের রাষ্ট্রদূত

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : মেট্রোরেলের ধ্বংসযজ্ঞ দেখে মর্মাহত হয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। ...বিস্তারিত


বিটিভি’র ধ্বংসাত্মক ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

বিটিভি’র ধ্বংসাত্মক ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর রামপুরায় সহিংসতায় ধ্বংসাত্মক  রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ টেলিভ...বিস্তারিত


দুবৃত্তদের পরিকল্পিত হামলায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি: মেয়র আইভী

দুবৃত্তদের পরিকল্পিত হামলায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি: মেয়র আইভী

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : কোটা আন্দোলনের আড়ালে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ভবন ও এর বিভিন্ন স্থাপনায় দুবৃত্তরা হামলা ও আগুন...বিস্তারিত


আগামীকাল থেকে সীমিত পরিসরে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হবে

আগামীকাল থেকে সীমিত পরিসরে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হবে

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী অস্থিরতার মধ্যে রেল চলাচল বন্ধের এক সপ্তাহ পর আগামী...বিস্তারিত


শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের

শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়...বিস্তারিত


দেশে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনায় প্রধানমন্ত্রীকে ডিইউজের অভিনন্দন

দেশে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনায় প্রধানমন্ত্রীকে ডিইউজের অভিনন্দন

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে মিশে দেশজুড়ে সৃষ্টি হওয়া পরিকল্পিত নৈরাজ্য বুদ্ধিমত্তা দিয়ে মোকাবিল...বিস্তারিত



সর্বপঠিত খবর

‘রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবানেও ট্রেন যাবে’

‘রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবানেও ট্রেন যাবে’

চট্টগ্রাম ব্যুরো : : রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের মতো পার্বত্য জেলাগুলোতেও ট্রেন চলাচল করবে বলে মন্তব্য করেছেন ...বিস্তারিত


মেঘনা নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে: প্রধানমন্ত্রী

মেঘনা নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :  মেঘনা নদীর নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নদীর নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হ...বিস্তারিত



সর্বশেষ খবর