শিরোনাম
খুলনা প্রতিনিধি : | ০৫:২৮ পিএম, ২০২১-০৫-১৬
খুলনায় ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ছিল দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। করোনার মহামারির মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে এসব কেন্দ্রগুলোতে ছিল ঈদের উৎসবমুখর পরিবেশ।
নগরীর খানজাহান আলী সেতু (রূপসা ব্রীজ), রূপসা ঘাট, নতুন রেলস্টেশন ও ৭নং ঘাটসহ সকল বিনোদন স্পটেই ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে নগরীর বাসিন্দারা এ সকল বিনোদন কেন্দ্রে ভিড় জমান। ঈদ উপলক্ষে নতুনরূপে সজ্জিত বিনোদন কেন্দ্রে শিশু-কিশোরেরা নিজেদের আরও রঙিন করে তুলেছে। নতুন পোশাকে শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী, নারী-পুরুষসহ সকল শ্রেণীর মানুষ এসব বিনোদন কেন্দ্রে ঘুরে ঘুরে সময় কাটিয়েছেন। তবে অধিকাংশ বিনোদন পিপাসুদের মুখে নেই মাস্ক, নেই স্বাস্থ্যবিধির বালাই।
পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নগরীর বয়রা এলাকা থেকে ৭নং ঘাটে ঘুরতে আসা সফিকুল ইসলাম জানান, করোনার কারণে সন্তানদের নিয়ে কোথাও সাধারণত যাওয়ার সুযোগ হয়ে ওঠে না। এজন্য ঈদের ছুটিতে একটু ঘোরাঘুরি।
নতুন রেলস্টেশনে সাধারণ মানুষের চলাচলে বিধি নিষেধ থাকলেও ঈদ উপলক্ষে ছিল জন¯্রােত। ভিড় জমিয়েছে শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণীর পাশাপাশি বয়স্করাও। নিরাপত্তার দায়িত্বে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা থাকলেও অধিকাংশই মানছে না স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি নিরাপত্তা কর্মীদেরও ছিল না মাস্কের ব্যবহার।
রূপসা ফুডকোর্টে জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। এখানে ঘুরতে আসা দীপ্ত বলেন, ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে বন্ধু ও বড় ভাইদের সাথে ঘুরেছি।
নীলা আক্তার বলেন, সচেতনতা যার যার তার তার, আমিও আমার জায়গা থেকে মাস্ক পড়ে আসছি। অন্যরা না পড়লে তার দায়িত্ব আমি নেবো কিভাবে?
তিনি আরও বলেন, আমাদের উচিত সকলের নিজেদের অবস্থান থেকে সচেতন হওয়া এবং এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া। রূপসা ফুড কোর্টের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল হাসান বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিয়েই সবাইকে প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছি। এখানে কেউ যদি মাস্ক পড়ে না আসে তাহলে তাকে প্রবেশ করতে দিচ্ছি না।
এদিকে তরুণ-তরুণী, শিশু-কিশোর, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সব বয়সের মানুষের ¯্রােতে রূপসা সেতু এলাকা উৎসবের কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এখানে এসে কেউবা তুলছেন সেলফি, কেউবা নিজ ও প্রিয়জনের ছবি ক্যামেরাবন্দি করছেন স্মৃতির পাতায়। সেতুর দুই পাড়ে বসে নানা বয়সের মানুষ উৎসবমুখর আড্ডায় মেতে উঠেছে। এখানে স্বাস্থ্যবিধির নেই বালাই।
এখানে মুজগুনি এলাকা থেকে ঘুরত আসা আফরিন জারা বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘ দিন ঘর থেকে বের হতে পারি নাই, আজ ঈদ তাই একটু ঘুরতে আসলাম।
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : সেনবাগ সংবাদদাতা : নোয়াখালীর সেনবাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন হয়েছে। &...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং মালিক, শ্রমিক কল্যাণ পরিষদের বার্ষিক সাধার...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : # দুর্বল ব্যবস্থাপনা ও জনবল সংকটে বকেয়া থাকছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব # রিটার্ন না দেওয়ার জন্য অনেকে ব্...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভরাডুবিসহ দলে স্বেচ্ছাচারিতার অফিযোগে দলটির চেয়ারম্যান জি...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিরোধী দলে ছিলেন এবং বিরোধী দলেই থাকতে চান বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও রংপুর সদর-৩ আস...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পক্ষ থেকে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। ম...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited