শিরোনাম
আমাদের বাংলা ডেস্ক : | ০৫:৩৯ পিএম, ২০২১-১১-২৩
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কোভিড-১৯ স্কুল সেক্টর রেসপন্স প্ল্যানের (সিএসএসআর) আওতায় ডিজিটাল কন্টেন্ট উন্নয়ন ও প্রচারের উদ্যোগ শুরু হতে যাচ্ছে। ইউনিসেফ এবং বিশ্বব্যাংকের প্রযুক্তি সহায়তায় পরিচালিত এই উদ্যোগের জন্য ৪৭ দশমিক ৭৯ লাখ মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্য দিচ্ছে দ্য গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর অ্যাডুকেশন (জিপিই)। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) ইউনিসেফের এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
সমন্বিত দূর-শিক্ষণ কন্টেন্ট তৈরিতে এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে ক্ষতি কমিয়ে আনতে ইউনিসেফ, সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এক্ষেত্রে নিবিড়ভাবে কাজ করবে।বাংলাদেশে ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, সমাজের সুবিধা-বঞ্চিত অংশের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আমরা টেলিভিশন, জাতীয় এবং কমিউনিটি রেডিও, ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন এবং মুদ্রিত সামগ্রীর জন্য আরও ইন্টারেক্টিভ ডিজিটাল শিক্ষা সামগ্রীর প্রাপ্যতা বাড়াতে জিপিই এবং বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে কাজ করতে পেরে রোমাঞ্চিত। সিএসএসআর প্রকল্পকে দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কোভিড-১৯ সাড়া হিসেবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইউনিসেফ শুধু শেখার ক্ষতিই মোকাবিলা করবে না। বরং এটি ডিজিটাল কন্টেন্ট ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করা এবং শিক্ষা ব্যবস্থার আপদ মোকাবিলার শক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি, ডিজিটাল শিক্ষা ইকোসিস্টেম, পাঠ্যক্রম, শিক্ষাক্ষেত্রে উদ্ভাবন, শিশু নিরাপত্তা, দক্ষ শিক্ষক এবং আরও অনেক কিছুকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সরকারকে সহায়তা দেবে। শিক্ষার উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষে এই কার্যক্রমে জাতীয় পাঠ্যক্রমের সঙ্গে ডিজিটাল শিক্ষার বিষয়বস্তু বা কন্টেন্টের সমন্বয় নিশ্চিত করা হবে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে কোভিডের কারণে সারা বাংলাদেশে স্কুলগুলো টানা ৫৪৩ দিনের বেশি বন্ধ থাকার গত ১২ সেপ্টেম্বর পুনরায় খোলা হয়। এর ফলে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায় থেকে মাধ্যমিক (অপ্রাতিষ্ঠানিকসহ) পর্যায় পর্যন্ত ৩ দশমিক ৫ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী (অর্ধেকের বেশি মেয়ে) ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং এই সময়ে শিক্ষা একটি অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল। আগামী মাস থেকে চলমান বছরব্যাপী এই প্রকল্পটি এমন কার্যকলাপগুলোকে সমর্থন করবে যা শিক্ষার্থীদের শেখার ক্ষতি কমিয়ে আনবে। কোভিডের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাস করে শিক্ষাখাতকে ভবিষ্যতের ধাক্কা সামলানোর সক্ষমতা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ সকারের উন্নয়ন পরিকল্পনারও সমন্বয় করবে। ইউনিসেফ এই ডিজিটাল শিক্ষার কন্টেন্ট উন্নয়নে সরকারকে সহায়তা করবে এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য দেড় লাখ মুদ্রিত শিক্ষা প্যাকেজ তৈরি করবে। দ্য গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন (জিপিই) কোভিড-১৯ আক্রান্ত ৬৬টি দেশে শিক্ষা ব্যবস্থায় মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় তহবিল বরাদ্দ করছে, যার অংশ হিসেবে সিএসএসআর প্রকল্পের আওতায় জিপিইর অনুদান এজেন্ট হিসাবে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে বাংলাদেশ ১ দশমিক ৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থ সহায়তা পেয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ডিজিটাল মেশিন কারসাজি করে ওজন কম দেওয়া চক্রের চার সদস্যকে আটক করেছে মহা...বিস্তারিত
কুমিল্লা প্রতিনিধি : : গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ায় কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের আটটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। ট্রেনটি চট...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাজার সিন্ডিকেট ও মজুতদারির সঙ্গে কারা জড়িত এবং তাদের সঙ্গে বিএনপির কোনো যোগসাজশ আছে কি না সেটি খ...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : বৃহস্পতিবার দেশের পাঁচ বিভাগ এবং দুটি অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : যেখানে কম দামে পণ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে পণ্য কিনতে ভোক্তাদের পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্...বিস্তারিত
কক্সবাজার, প্রতিনিধি : : কক্সবাজারের চকরিয়ায় মোহাম্মদ আব্দুল গাফফার এবং মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন নামে দুই ভাইয়ের যোগসাজশে জ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited