শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৪:০১ পিএম, ২০২২-০৭-১৮
ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে নড়াইলের দিঘলিয়াতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলার পেছনে কারা ইন্ধন দিয়েছে, সেটি খতিয়ে বের করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, অতীতে যেমন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এক্ষেত্রেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং সমস্ত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। সোমবার (১৮ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে মতবিনিময়ের সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে নড়াইলের দিঘলিয়াতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলা প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, নড়াইলের ঘটনার পর সেখানে অভিযুক্ত যে ছেলেটির পোস্টের মাধ্যমে এই ঘটনা ঘটেছে, তার বাবাকে এবং হামলার অভিযোগে আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদেরও গ্রেফতার করার প্রক্রিয়া চলছে। এর পেছনে কারা ইন্ধন দিয়েছে, সেটিও খতিয়ে বের করা হবে। অতীতে যেমন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এক্ষেত্রেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং সমস্ত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে হাছান মাহমুদ বলেন, তারা গ্রামের পর গ্রাম নির্যাতন চালিয়েছিল, জ্বালিয়ে দিয়েছিল। আমাদের দলীয় কার্যালয়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য আমাদের লঙ্গরখানা খুলতে হয়েছিল, আশ্রয়কেন্দ্র খুলতে হয়েছিল। দেশের বিভিন্ন জায়গায় তখন আশ্রয়কেন্দ্র খুলতে হয়েছিল। ধর্মীয় অপশক্তির প্রধান পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে বিএনপি এবং সেই প্রধান পৃষ্ঠপোষক দলের মুখপাত্র হচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব। তাই যিনি প্রধান পৃষ্ঠপোষকদের মুখপাত্র, তিনি এ ধরনের কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চালাবেন, সেটি খুবই স্বাভাবিক। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঘটনা যখন ঘটেছে, আমাদের সরকার তখনই তড়িৎ কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। কারণ আমাদের দল অসাম্প্রদায়িক দল, আমাদের দল অসাম্প্রদায়িকতাকে লালন করে। এই ধরনের ঘটনা ঘটার পেছনে সব সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক; আমি মনে করি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দায়-দায়িত্ব আছে। এই যে ঘটনাগুলো ঘটে, ফেসবুকে মিথ্যা পোস্ট দিয়ে তারপর সেটিকে গুজব রটিয়ে দিয়ে সেটির মাধ্যমে যে ঘটনা ঘটালো, এটির জন্য তো সার্ভিস প্রোভাইডারদের দায়িত্ব আছে। হাছান মাহমুদ বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্র যেসব দেশে আছে সেখানে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও একইভাবে নির্বাচন হয়। ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ইউকে এবং ইউরোপের দেশগুলোতেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সংসদীয় গণতন্ত্র বিদ্যমান। সে সমস্ত দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় অর্থাৎ যে সরকার দেশ পরিচালনা করে আসছিল তারাই নির্বাচনকালীন সময়ে দায়িত্ব পালন করে। আমাদের দেশেও তাই হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্লোগান দিয়ে, স্বপ্ন দেখে কোনো লাভ হবে না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য তো সকাল বেলা একটা থাকে বিকেল বেলা আরেকটা থাকে। একটি বক্তব্য দেওয়ার পরে আবার পরে সেটি তিনি (সিইসি) প্রত্যাহার করেন। সুতরাং এ নিয়ে আমি ব্যাখ্যা দিতে পারব না, তিনি ব্যাখ্যা দিতে পারবেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক : রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ডিজিটাল মেশিন কারসাজি করে ওজন কম দেওয়া চক্রের চার সদস্যকে আটক করেছে মহা...বিস্তারিত
কুমিল্লা প্রতিনিধি : : গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ায় কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের আটটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। ট্রেনটি চট...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাজার সিন্ডিকেট ও মজুতদারির সঙ্গে কারা জড়িত এবং তাদের সঙ্গে বিএনপির কোনো যোগসাজশ আছে কি না সেটি খ...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : বৃহস্পতিবার দেশের পাঁচ বিভাগ এবং দুটি অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : যেখানে কম দামে পণ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে পণ্য কিনতে ভোক্তাদের পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্...বিস্তারিত
কক্সবাজার, প্রতিনিধি : : কক্সবাজারের চকরিয়ায় মোহাম্মদ আব্দুল গাফফার এবং মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন নামে দুই ভাইয়ের যোগসাজশে জ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited