শিরোনাম
বান্দরবান থেকে সুফল চাকমা: | ০২:৪২ পিএম, ২০২১-১০-২৫
সোনাই সে প্রু পাড়ার বাগান চাষী মংনি মার্মা(৬৭) বলেন ব্রীজটি ঢেবে যাওয়ার কারনে কৃষি পণ্য পরিবহনে খুব সমস্যায় পড়েছি ব্রীজ ঠিক থাকলে আমার কমপক্ষে এক হাজার টাকা লাভ হতো। আগামীকাল বাজার বার দুজন শ্রনিক দিয়ে কলাছড়ি বহন করে আনতে গিয়ে আমার একহাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। জানিনা ব্রীজটি আবার কখন নির্মাণ করা হবে ব্রীজটি পুনঃনির্মাণ করা হলে দুই ইউনিয়ন মানুষের খুবই উপকৃত হতো। সোনাই পাড়ার বাসিন্দা মং তু চিং মারমা বলেন ব্রীজ হওয়ার পর গাড়ী গ্রাম পর্যন্ত গিয়ে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য সহজেই গাড়ীতে পরিবহন করে বাজারে নিয়ে বিক্রি করা যেত এবং কৃষকেরা ন্যয্যমূল্যও পেতো এবং কেউ অসুস্থ হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া যেতো কিন্তু এখন কেউ অসুস্থ হলে রোগী বহনে কষ্টের সীমা থাকেনা, এলাকাবাসী অবিলম্বে খালের উপর ব্রিজটি পুনঃ নির্মাণ করার দাবী জানিয়েছেন। ২০১২--২০১৩ সালে যখন ব্রীজের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এলাকাবাসী খুবই খুশী হয়েছিল কারন এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী ছিল নোয়াপতং খালের উপর ব্রীজ নির্মাণ করার। দুর্ভাগ্য ব্রীজ নির্মাণের ছয় বছরের মধ্য ২০১৯ সালের জুলাই মাসে বন্যায় নোয়াপতং খালের উপর ব্রীজ টি ঢেবে গিয়ে রোয়াংছড়ি উপজেলার নোয়াপতং ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড ও বান্দরবান সদর উপজেলাধীন রাজবিলা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড এর সাতটি গ্রামের প্রায় হাজারের অধিক জনগনের দুর্ভোগ এখন চরমে। সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায় মানুষ কৃষি পণ্য কাঁদে করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে আর ট্রাক্টর, মটর সাইকেলও পারাপার করতেছে। যেকোন সময় বড়ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ২০১২-২০১৩ সালে ৩৯ফুট দীর্ঘ আর ইউ সেতুটি ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর রোয়াংছড়ি উপজেলা বাস্তবায়ন করে কিন্তু ৫ বছরের মাথায় ২০১৯সালে জুলাই মাসে প্রবল বর্ষণ ও বন্যায় ব্রীজটি ঢেবে যায়। নোয়াপতং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শম্ভু কুমার তঞ্চঙ্গ্যা বলেন আমি তৎকালীন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছিলাম ব্রীজটি ৪৫ফুট দৈর্ঘ্য করার জন্য কিন্তু তিনি আমার অনুরোধ রাখেননি। এব্যাপারে রোয়াংছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মইনুল ইসলাম এর নিকট ব্রীজ নির্মাণে বরাদ্ধ কতছিল এবং আগামীতে নতুন ব্রীজ নির্মাণের কোন পরিকল্পনা আছে কিনা প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন বরাদ্ধ কত ছিল জানা নেই এবং নোয়াপতং খালের উপর নতুন করে ব্রীজ নির্মাণের আপাতত কোন পরি কল্পনাও নেই। এ ব্যাপারে রোয়াংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান চ হাই মং মার্মা বলেন স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর বান্দরবান নোয়াপতং খালের উপর ব্রীজটি পুনঃনির্মাণের দায়িত্ব নিয়ে প্রকল্প প্রস্তাবনা দিয়েছে তবে বরাদ্ধ কত সে ব্যাপারে আমার জানা নেই আশা করছি ব্রীজটি দ্রুত নির্মাণ করা হবে। এব্যাপারে স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহাদাত মোঃজিল্লুর রহমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : সেনবাগ সংবাদদাতা : নোয়াখালীর সেনবাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন হয়েছে। &...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং মালিক, শ্রমিক কল্যাণ পরিষদের বার্ষিক সাধার...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : # দুর্বল ব্যবস্থাপনা ও জনবল সংকটে বকেয়া থাকছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব # রিটার্ন না দেওয়ার জন্য অনেকে ব্...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভরাডুবিসহ দলে স্বেচ্ছাচারিতার অফিযোগে দলটির চেয়ারম্যান জি...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিরোধী দলে ছিলেন এবং বিরোধী দলেই থাকতে চান বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও রংপুর সদর-৩ আস...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পক্ষ থেকে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। ম...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited