শিরোনাম
আমাদের বাংলা ডেস্ক : | ০৪:৩৩ পিএম, ২০২৩-০৫-২২
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, দেশের চা শিল্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ চা বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় চা পুরস্কার’ দেওয়া হবে। আট ক্যাটাগরিতে সাত প্রতিষ্ঠান ও এক ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়া হবে।চা শিল্পের অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান ও অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে জাতীয় চা পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
সোমবার (২২ মে) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে জাতীয় চা দিবস-২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে প্রথম ‘জাতীয় চা পুরস্কার’ প্রদানের লক্ষ্যে যাচাই-বাছাই কমিটির সভায় এসব কথা জানান তিনি।
যে আটটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হবে সেগুলো হলো-
১. একরপ্রতি সর্বোচ্চ উৎপাদনকারী চা বাগান
২. সর্বোচ্চ গুণগত মানসম্পন্ন চা উৎপাদনকারী বাগান
৩. শ্রেষ্ঠ চা রপ্তানিকারক
৪. শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্রায়তন চা উৎপাদনকারী
৫. শ্রমিক কল্যাণের ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ চা বাগান
৬. বৈচিত্র্যময় চা পণ্য বাজারজাতকরণের ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান/কোম্পানি
৭. দৃষ্টিনন্দন ও মানসম্পন্ন চা মোড়কের ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ চা প্রতিষ্ঠান/কোম্পানি
৮. শ্রেষ্ঠ চা পাতা চয়নকারী (ব্যক্তি/শ্রমিক)।
সভাপতির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪ জুন ১৯৫৭ সালে বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যানের পদ অলঙ্কৃত করেন। পরবর্তীকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে দেশের চা শিল্পে অসামান্য অবদান রাখেন। চা শিল্পে জাতির পিতার অবদানকে অবিস্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর ৪ জুন জাতীয় চা দিবস পালন করা হয়।
তিনি আরও বলেন, দেশের চা শিল্পের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ চা বোর্ড এবং এর অংশীজন হিসেবে চা বাগান মালিক, চা উৎপাদনকারী এবং প্যাকেজিং বিপণন কোম্পানিসহ চা শিল্পে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান/সংগঠন তাদের স্ব স্ব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখছেন। এসব প্রতিষ্ঠান/সংগঠন ও ব্যক্তির অবদানকে স্বীকৃতি দিতেই জাতীয় চা পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
টিপু মুনশি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নানাবিধ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে চা শিল্প আজ টেকসই ও মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে। গুণগতমানের চা উৎপাদন বৃদ্ধি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রযুক্তি উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম জোরদারের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
চায়ের বহুমুখী ব্যবহার বৃদ্ধি, বিপণন প্রক্রিয়ায় আধুনিকায়ন এবং সর্বোপরি অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি চায়ের নতুন বাজার সৃষ্টির প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ চা বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা বাগান মালিক, শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এবছর জাতীয় চা দিবসের অনুষ্ঠান উদযাপন করার বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত হয়। ওই অনুষ্ঠানে ‘জাতীয় চা পুরস্কার’ বিজয়ীদের হাতে বাণিজ্যমন্ত্রী পুরস্কার তুলে দেবেন।
সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বেঞ্জামিন রফিক : : সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অমান্য করছে বিআরটিএ বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ব্য...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : বেঞ্জামিন রফিক : রাজধানীর কাকরাইল দৈনিক ব্যাংক বীমা ও অর্থনীতি’র কার্যালয়ে বাংলাদেশের পত্রিক...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : সেনবাগ সংবাদদাতা : নোয়াখালীর সেনবাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন হয়েছে। &...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং মালিক, শ্রমিক কল্যাণ পরিষদের বার্ষিক সাধার...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : সেনবাগ (নোয়াখালী ) সংবাদদাতা নোয়াখালী জেলার সেনবাগে নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক সৌন্দর্যমন্ডিত ...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : আয়াছ রনি, কক্সবাজারঃ কক্সবাজারের বেসরকারি হ্যাচারি গ্রিন হাউস মেরিকালচারের প্রচেষ্টায় সামুদ্রি...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited