শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৭:২১ পিএম, ২০২২-০৯-২৮
রাজনৈতিক দলের মিছিল-মিটিংসহ কোনো প্রকার সমাবেশে লাঠিসোঁটা বা দেশীয় অস্ত্র আনা যাবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এ কে এম হাফিজ আক্তার।
বুধবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার।তিনি বলেন, আমরা দেখেছি বেশ কয়েকটা জায়গাতেই লাঠিসোঁটা কেন্দ্রিক সমস্যা হচ্ছে। তাই লাঠিসোঁটা নেওয়া যাবে না। কারণ কে কোন উদ্দেশ্যে লাঠিসোঁটা নিয়ে আসছে তা তো বলা যায় না। এসব প্রোগ্রামে পুলিশ ফোর্সও থাকে। হাফিজ আক্তার বলেন, রাজনৈতিক সমাবেশে কারো ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে। এছাড়া রাজনৈতিক কর্মসূচি ছাড়াও অনেক সাধারণ মানুষও থাকে দিন রাত নানা কাজ করেন। তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি তো থাকেই। তাদের কাজ যেন কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত না হয়। তাই রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচিতে লাঠি আনার কোনো প্রয়োজন নেই। তারা সমাবেশ করবে, চলে যাবে। নিরাপত্তার স্বার্থে লাঠিসোঁটা নেওয়া যাবে না। এটা পুলিশের জন্য হুমকি স্বরূপ।সম্প্রতি রাজনৈতিক সহিংসতা ও হত্যা বাড়ছে। ঢাকায় বিএনপি-আওয়ামী লীগ, ছাত্রদল-ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষকে লাঠি-রড নিয়ে নামতে দেখা যাচ্ছে। এটা কতটুকু নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে হাফিজ আক্তার বলেন, ডিএমপির পক্ষ থেকে সব ডিসিকে বলা হয়েছে, কোনো সভা-সমাবেশে লাঠিসোঁটা ও পতাকা যেন আনা না হয়। কারণ জাতীয় পতাকা যদি কোথাও পড়ে যায় তবে পতাকার অবমাননা হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে বারবার অভিযোগ করা হচ্ছে, সভা-সমাবেশের জন্য অনুমতি চাইলেও ডিএমপি অনুমতি দেয় না। সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে থাকে— এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, এ ধরনের অভিযোগ আমরা পাইনি। আমরা রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক গ্রোগ্রামের অনুমতি দিচ্ছি। আমরা যদি মনে করি, ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তাহলে লোকাল ডিসি মতামত দেন। দেখা গেল, কোনো এক জায়গায় একাধিক সংস্থা বা দল সমাবেশ ও সভার অনুমতির আবেদন করলে আমরা নাগরিক সুরক্ষার জন্য এর অনুমতি বা অনুমোদন দেই না।তিনি বলেন, প্রায় সব প্রোগ্রামেই পুলিশ নীরব থাকে। তবে দুই-একটি ঘটনা ঘটেছে। প্রোগ্রাম কিন্তু প্রতিনিয়তই হচ্ছে।রাজধানীর হাজারীবাগে ছাত্রদল-ছাত্রলীগ উভয়পক্ষের কাছে দেশীয় অস্ত্র দেখা গেছে। সেখানে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের হাতে বেশি অস্ত্র দেখা গেছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্রিক সংঘাতের আশঙ্কা থাকছে কিনা? এবিষয়ে ডিএমপির পক্ষ থেকে কী ভূমিকা নেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে হাফিজ আক্তার বলেন, পুলিশের কাজই হচ্ছে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা। আমরা চাই না ঢাকা শহরের কোথাও সংঘাত-সংঘর্ষ হোক। সেটা নিয়েই পুলিশ কাজ করে।
সাজেদা হক : : বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে বৈঠক করেছেন জ্ঞানভিত্তিক সামাজিক আন্দোলনের সভাপতি প্রফে...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : শিখন ঘাটতি পূরণে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এখন থেকে শনিবারও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : শনিবার দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। একই সঙ্গে দুই বিভাগ ছাড়া দেশের আর কোথাও বৃষ্টি হওয়ার সম...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বায়ুদূষণ রোধ ও তীব্র তাপদাহে শহরকে ঠান্ডা রাখতে নগরীতে স্প্রে ক্যাননের মাধ্যমে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেই রোববার (২৮ এপ্রিল) খুলছে সারাদেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়। তবে বিদ্যালয় প...বিস্তারিত
চট্টগ্রাম ব্যুরো : : ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলায় নতুন চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার হোমনা থানা এলাকার বাঘা শরীফ বলী। বৃহ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited