শিরোনাম
স্পোর্টস ডেস্ক : | ০৪:৫৬ পিএম, ২০২৩-০৪-০৪
ক্যারিয়ারে আরও একবার ফাইফারের দেখা পেলেন তাইজুল ইসলাম। বাঁহাতি এই স্পিনারের ঘূর্ণি বিষে নীল হলো আয়ারল্যান্ড। মিরপুর টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৭৭.২ ওভার খেলে ২১৪ রানেই গুটিয়ে গেছে আইরিশদের ইনিংস।একটা সময় বেশ ভালো অবস্থানে ছিল আয়ারল্যান্ড। ৩ উইকেটে তুলে ফেলেছিল ১২২ রান। সেখান থেকে ৬ উইকেট হারিয়ে ১২৪। অর্থাৎ ১২২ থেকে ১২৪- এই ২ রানে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। সৌজন্যে তাইজুল ইসলাম এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণি বোলিং।
৪৮ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ধুঁকতে থাকা আয়ারল্যান্ডকে টেনে তোলার চেষ্টা শুরু করেন দুই অভিষিক্ত হ্যারি টেক্টর এবং কার্টিস ক্যাম্ফার। দু’জন মিলে গড়ে তোলেন ৮৪ রানের অনবদ্য জুটি।মনে হচ্ছিল, বেশ ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে আইরিশরা। কিন্তু দ্বিতীয় সেশন শেষ হওয়ার খানিক আগেই সফরকারীদের সর্বনাশ ডেকে আনার কাজটি করেন দুই স্পিনার তাইজুল ইসলাম এবং মেহেদী হাসান মিরাজ।
অভিষেকেই হাফ সেঞ্চুরি তুলে ফেলা হ্যারি টেক্টরকে সরাসরি বোল্ড করে প্রথমে সাজঘরের পথ দেখান। ৯২ বল খেলে ৫০ রান করে বিদায় নেন টেক্টর। দলীয় রান তখন ১২২। এরপরই ১২৩ রানের মাথায় তাইজুল ইসলামের বলে তামিমের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান পিটার মুর।১২৪ রানের মাথায় ৩৪ রান করা কার্টিস ক্যাম্ফারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে আউট করেন তাইজুল ইসলাম। ৫৫ বল কাটিয়ে ১৯ রান করা অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন পেসার এবাদত হোসেনকে পুল খেলতে গিয়ে হন মুমিনুল হকের ক্যাচ।
লরকান টাকার দেখেশুনে খেলে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। দলীয় ১৯৯ রানের মাথায় তাইজুলের বলে লিটন দাসের দুর্দান্ত স্টাম্পিংয়ের শিকার হতে হয় তাকে। ৭৪ বলে টাকার করেন ৩৪ রান।শুরুতেই দুই ওপেনারকে হারিয়ে ধুঁকতে শুরু করে আয়ারল্যান্ড। অধিনায়ক অ্যান্ডি বালবির্নি চেষ্টা করেছিলেন বিপর্যয় কাটানোর; কিন্তু তাইজুল ইসলামের স্পিন ঘূর্ণিতে ধরাশায়ী হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনিও। ৫০ বলে ১৬ রান করে আউট হন তিনি। এই ৩ উইকেট হারিয়ে ৬৫ রান নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যায় আয়ারল্যান্ড।
টস জিতে ব্যাট করতে নামার পর শুরু থেকেই বাংলাদেশের পেসারদের তোপের মুখে পড়ে আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দল। বিশেষ করে দুই পেসার শরিফুল ইসলাম এবং এবাদত হোসেনের।এই দুই পেসারের আগুনে বোলিংয়ের মুখে শুরুতেই দুই ওপেনারকে হারায় আয়ারল্যান্ড। ম্যাচের ৫ম ওভারেই দলীয় ১১ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় আইরিশরা। ১০ বলে ৫ রান করে শরিফুলের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে যান মারে কমিন্স।
অন্য ওপেনার জেমস ম্যাককলাম অধিনায়ক অ্যান্ডি বালবির্নিকে নিয়ে জুটি বাঁধার চেষ্টা করেন। দলীয় ২৭ রানের মাথায় আউট হয়ে যান জেমস ম্যাককলামও। এবাদত হোসেনের বলে সেকেন্ড স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। তার আগে করেন ৩৪ বলে ১৫ রান।
তাইজুল ইসলাম ৫৮ রান দিয়ে নেন ৫টি উইকেট। এটি তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম ফাইফার। এবাদত হোসেন আর মেহেদি হাসান মিরাজ নেন দুটি করে উইকেট।
স্পোর্টস ডেস্ক : : অভিমানে অবসরই নিয়ে ফেলেছিলেন তামিম ইকবাল। তবে প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে অবসর তুলে নেন তিনি। এরপর বা...বিস্তারিত
স্পোর্টস ডেস্ক : : দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। সম্প্রতি তার বাইপ...বিস্তারিত
স্পোর্টস ডেস্ক : : জাতীয় দলে স্বপ্নের মত অভিষেক হলেও তানজিম সাকিব এরই মাঝে পড়ে গেছেন তীব্র সমালোচনার মুখে। তবে ম...বিস্তারিত
স্পোর্টস ডেস্ক : : নতুন বিশ্বকাপ অভিযানের শুরুর ম্যাচে বলিভিয়াকে বিধ্বস্ত করলো ব্রাজিল। নেইমারের মাইলফলকের ম্যাচে...বিস্তারিত
স্পোর্টস ডেস্ক : : শেষ ২ বলে চেন্নাই সুপার কিংসের জয়ের জন্য দরকার ১০ রান। নাটকীয় এক লড়াইয়ে শেষটায় এসে হতাশায় ডোবার মত...বিস্তারিত
স্পোর্টস ডেস্ক : : ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৬তম আসরের ফাইনাল আজ। রাত ৮টায় হায়দরাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেড...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited