শিরোনাম
আমাদের বাংলা ডেস্ক : | ০৩:৫৬ পিএম, ২০২০-০৮-১০
আগামী ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি সময়ে বন্যা হলে সেটা দীর্ঘমেয়াদি হবে, তাই এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১০ আগস্ট) ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রীরা ভার্চুয়াল বৈঠকে যোগ দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আজকে মন্ত্রিসভা বৈঠকে বন্যা ও পুনর্বাসন কর্মসূচি নিয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। গত কয়েকদিন থেকে পানি নেমে যাচ্ছে। আজকে যমুনা নদীর পানি বঙ্গবন্ধু ব্রিজের ওখানে অলরেডি বিপৎসীমার বেশ নিচে চলে গেছে।’
পদ্মা নদীর পানির স্তর ও গতি কমে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতের আবহাওয়া বিভাগের প্রেডিকশন (অনুমান) আছে যে, আগে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেজন্য প্রধানমন্ত্রী পার্টিকুলারলি (নির্দিষ্টভাবে) এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন, প্রস্তুত থাকতে হবে যাতে একটা লং টার্ম (দীর্ঘমেয়াদি) বন্যা... এই যে পানিটা যাচ্ছে এটাও ১৮-২০ দিন হয়ে গেছে। ১৮-২০ দিন পর পানিটা অনেকটা নিচে নেমে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেটা উনি (প্রধানমন্ত্রী) বিশেষ করে সতর্ক করলেন, ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি যদি কোনো বন্যা আসে তাহলে সেটা কিন্তু লং টাইমে এটা প্রিভেইল (দীর্ঘ মেয়াদে থাকার) করার আশঙ্কা থাকে। সুতরাং আমাদের প্রস্তুতিটা ওইখানে রাখতে হবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এছাড়া আমাদের পুনর্বাসন কার্যক্রম বিশেষ করে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের আন্ডারে কিছু প্রোগ্রাম আছে, একটা প্রজেক্ট আছে সেই প্রজেক্টে তিনটি কম্পোনেন্টে ইমপ্লিমেন্ট করার কথা আছে। একটা হলো ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট ঘরবাড়ি রিহ্যাবিলিটেশন করবে। আরেকটা হলো স্থানীয় সরকার তাদের ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো মেরামত করবে, পানি উন্নয়ন বোর্ডকেও সেখানে ইনক্লুড (অন্তুর্ভক্ত) করা আছে। সেখানে একটা বড় টাকা ধরা আছে যদি কোথাও নদীর বাঁধ ভেঙে যায় ওটাকে তাড়াতাড়ি মেরামত করার জন্য। সেই বিষয়ে বিশেষ জোর দেয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য আলাদা ম্যাসিভ এগ্রিকালচারাল রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রাম আছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব দিয়েছেন যে আমনের বীজ যেহেতু নষ্ট হয়ে গেছে এজন্য একটু উঁচু জায়গায় করার জন্য। কৃষিমন্ত্রী বলছেন, তারা যে নতুন জাত আবিষ্কার করেছেন সেটা ১৫ দিন পানির নিচে থাকলে নষ্ট হবে না।’
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আরেকটি জিনিস প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, রোপা আমনের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে। রোপা আমন ঠিকভাবে না হলে আমাদের (সর্টেজ) ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা কমবে। সর্টেজ একচুয়ালি হবে না গতবারের তুলনায়, গতবার আমনে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৮ লাখ টন, এবার লক্ষ্যমাত্রা ৩৬ লাখ টন। সেই তুলনায় কিছুটা কম হতে পারে। তবে গতবারের তুলনায় উৎপাদন আশা বেশি হবে করা যাচ্ছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য কবি মহসিন হোসাইন আর নেই। রোববার সকালে নিজ বাসভবনে অসুস্থতা অনুভব...বিস্তারিত
সাজেদা হক : : সাধারণ গ্রাহকদের স্বপ্নকে পুঁজি করে গড়ে ওঠা আর্থিক পরিসেবা প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’-এর বিরুদ্ধে দফায় ...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : উপজেলা নির্বাচনে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বল...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার(আই...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : ডেঙ্গুতে নিজের মাকে হারিয়েছেন বলে জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, ডেঙ্গু ...বিস্তারিত
আমাদের বাংলা ডেস্ক : : সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো ও এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশে...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Bangla | Developed By Muktodhara Technology Limited