বাংলাদেশ   শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪  

শিরোনাম

করোনা মহামারীর তৃৃতীয় ঢেউর "অজানা কিছু তথ্য    

ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ ::    |    ০৫:৩৪ পিএম, ২০২১-০৫-১৭

করোনা মহামারীর তৃৃতীয় ঢেউর

 

করোনার সংক্রমণ থামেনি। এরমধ্যেই দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা বাড়ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শেষে এখন তৃতীয় ঢেউ নিয়ে শঙ্কা দেখছেন সংশ্লিষ্টরা তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার সতর্কবার্তা শোনাচ্ছেন তারা। বলছেন, সংক্রমণ একইভাবে চলছে। প্রকৃত পক্ষে রোগী কমেনি। কয়েকগুণ রোগী অ-শনাক্ত থেকে যাচ্ছে। পরীক্ষা বাড়াতে হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক নিজেও প্রাণঘাতী মহামারি করোনার ‘তৃতীয় ঢেউয়ের’ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সরকারি হিসাব মতে, দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। শনাক্তের সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ। দেশে গত বছরের ৮ই মার্চ প্রথম করোনা শনাক্ত হয় আর প্রথম মৃত্যু ১৮ই মার্চে। প্রথম থেকেই করোনার থাবা ঢাকাতে। হটস্পট ছিল রাজধানী। দিনে দিনে সারা দেশে ছড়ালেও রাজধানীতেই অর্ধেকের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়গুলো শিথিল হওয়ায় রাজধানীতে দ্বিতীয়বারও সংক্রমণ বাড়ে।  না মানলে এই তৃতীয় ঢেউয়ের কবলে পড়তে হবে দেশকে। বারবার এমন পরিস্থিতি হলে সামাল দেয়া সম্ভব হবে না। দেশের মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে বেখেয়ালিপনা আর অসতর্কতার কারণে দেশে দ্বিতীয়বার করোনা সংক্রমণ বেড়েছে বলে দায়ী করেন। অনেকটা ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা কতো চিকিৎসা দেবো? কতো বেড, কতো হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা বাড়াবো? কতো অক্সিজেনের ব্যবস্থা করবো? হাসপাতাল ও হাসপাতালের বেড রাতারাতি বাড়ানো যায় না। তারপরও আমরা আড়াই হাজার বেড থেকে ৭ থেকে ৮ হাজার বেডে উন্নীত করেছি। এর কারণে দশগুণ রোগীও সামাল দিতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু বারবার এটা সম্ভব হবে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই যে আমরা ঘোরাঘুরি করি বেসামালভাবে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় গেলাম, মাস্ক পরলাম না, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখলাম না। এই কারণে দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে। একই কাজ যদি আমরা আবার করি তাহলে তৃতীয় ঢেউ আবার আসবে। তখন আর সামাল দেয়া সম্ভব হবে না।করোনার সংক্রমণ থামেনি। এরমধ্যেই দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা বাড়ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শেষে এখন তৃতীয় ঢেউ নিয়ে শঙ্কা দেখছেন সংশ্লিষ্টরা তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার সতর্কবার্তা শোনাচ্ছেন তারা। বলছেন, সংক্রমণ একইভাবে চলছে। প্রকৃত পক্ষে রোগী কমেনি। কয়েকগুণ রোগী অ-শনাক্ত থেকে যাচ্ছে। পরীক্ষা বাড়াতে হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক নিজেও প্রাণঘাতী মহামারি করোনার ‘তৃতীয় ঢেউয়ের’ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সরকারি হিসাব মতে, দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। শনাক্তের সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ। দেশে গত বছরের ৮ই মার্চ প্রথম করোনা শনাক্ত হয় আর প্রথম মৃত্যু ১৮ই মার্চে। প্রথম থেকেই করোনার থাবা ঢাকাতে। হটস্পট ছিল রাজধানী। দিনে দিনে সারা দেশে ছড়ালেও রাজধানীতেই অর্ধেকের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়গুলো শিথিল হওয়ায় রাজধানীতে দ্বিতীয়বারও সংক্রমণ বাড়ে।  না মানলে এই তৃতীয় ঢেউয়ের কবলে পড়তে হবে দেশকে। বারবার এমন পরিস্থিতি হলে সামাল দেয়া সম্ভব হবে না। দেশের মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে বেখেয়ালিপনা আর অসতর্কতার কারণে দেশে দ্বিতীয়বার করোনা সংক্রমণ বেড়েছে বলে দায়ী করেন। অনেকটা ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা কতো চিকিৎসা দেবো? কতো বেড, কতো হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা বাড়াবো? কতো অক্সিজেনের ব্যবস্থা করবো? হাসপাতাল ও হাসপাতালের বেড রাতারাতি বাড়ানো যায় না। তারপরও আমরা আড়াই হাজার বেড থেকে ৭ থেকে ৮ হাজার বেডে উন্নীত করেছি। এর কারণে দশগুণ রোগীও সামাল দিতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু বারবার এটা সম্ভব হবে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই যে আমরা ঘোরাঘুরি করি বেসামালভাবে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় গেলাম, মাস্ক পরলাম না, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখলাম না। এই কারণে দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে। একই কাজ যদি আমরা আবার করি তাহলে তৃতীয় ঢেউ আবার আসবে। তখন আর সামাল দেয়া সম্ভব হবে না।এই মহামারি আকারে দেখা দেয়া করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ প্রতিরোধ, করণীয় এবং এতদসংক্রান্ত পূর্বাপর লক্ষণসমূহের (উপসর্গ) রোগিদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিষয়ে সময়ের প্রয়োজনে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য, পরামর্শ ও ইতিকথা তুলে ধরার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট হোমিও গবেষক ডা.এম এম মাজেদ তাঁর কলামে লিখেন..        
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এখন একটি আতংকের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে । এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগিদের ২০২০ সালের  চিকিৎসায় বিশেষ কোন ঔষধ বা প্রতিষেধক  আবিষ্কৃত হয় নাই বিধায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটাকে মহামারি হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। বাংলাদেশ সরকারও করোনা ভাইরাস মহামারি বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে যথাপ্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে পরিচালিত কার্যক্রমের সার্বক্ষনিক মনিটরিং করছেন, বিশ্বে  করোনাভাইরাসের প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। 
তৃতীয়  ঢেউ আসলে কী? তার প্রস্তুতিই–বা কেমন হওয়া উচিত?ভাইরাসটির তৃতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ বেড়ে নতুন রোগীর সংখ্যা বিশ্ব জুড়ে হুহু করে বাড়ছে। এ সময় সংক্রমণ বৃদ্ধি নিয়ে সচেতন মহলে আশঙ্কা সৃষ্টি হলেও বেশির ভাগ মানুষ কম গুরুত্ব দিচ্ছেন । এ কারণে নতুন করে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। আমাদের দেশেও একই অবস্থা। করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। অথচ এর মধ্যেও শহর ও গ্রামে মানুষ নির্ভয়ে চলাফেরা করছে, অনেকেই অপ্রয়োজনে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। স্কুল না খুললেও শিশুদের নিয়ে মা-বাবারা বাইরে যাচ্ছেন।   সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের মিউটেশন (পরিবর্তন) ঘটে। স্প্যানিশ ফ্লুর বেলায় দ্বিতীয় সংক্রমণ ঢেউয়ে পরিবর্তিত ভাইরাসের শক্তি ছিল বেশি। উনিশ শতকের গোড়ার দিকে স্প্যানিশ ফ্লুর মোট তিনটি ঢেউ দেখা গিয়েছিল। এর মধ্যে দ্বিতীয় ঢেউটা ছিল প্রথমটির তুলনায় মারাত্মক। তাই পুরোপুরি নিশ্চিন্ত বসে থাকার কোনো উপায় নেই। ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে সংক্রমণের হার বাড়ছে। করোনার নতুন ভাইরাসের প্রকোপও বাড়তে দেখা যাচ্ছে। যা আগের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি শক্তিশালী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। করোনার পরিবর্তিত ভাইরাস অনেক শক্তিশালী হয়ে সংক্রমিত হতে শুরু করেছে। এ পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে থামবে তা বলা যাচ্ছে না, তাই স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো প্রস্তুতি। সবকিছু স্বাভাবিকভাবে আগের মতো চলছে, তার মানে এই নয় যে, করোনা সংক্রমণ শেষ হয়ে গেছে। সামাজিক-অর্থনৈতিক কারণে, জীবন-জীবিকার কারণে সব খুলে দেওয়া হয়েছে, মহামারি শেষ হয়ে গেছে বলে নয়। এখনো বেড়ানো, উত্সব, সামাজিকতা, জনসমাগম করার মতো স্বাভাবিকতা আসেনি—এ কথা আমাদের মনে রাখা দরকার। অনেকেই বলছেন, মৃত্যুহার কমে গেছে। কিন্তু তা আবার বাড়তে শুরু করেছে। পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তি বা এমন কেউ যার ডায়াবেটিস, হূদেরাগ, কিডনি রোগ বা জটিল সমস্যা আছে তাদের সচেতন থাকতে হবে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাচ্ছে, মানুষ যেভাবে বাঁচতে ভালোবাসে, করোনার তা পছন্দ। সাধারণ মানুষ যত একসঙ্গে থাকার চেষ্টা করবেন, বেড়াতে যাবেন, আরো বেশি লোকের সঙ্গে মিশবেন, করোনারও ছড়াতে তত সুবিধা হবে। এ বছরটা তাই সবাইকে স্বাভাবিক জীবনযাপন পরিত্যাগ করতেই হবে।  করোনার প্রকোপ না কমে যাওয়া পর্যন্ত নিয়ম মেনে চলতেই হবে। কারণ করোনা যায়নি এবং কখন যাবে একথা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না।সারা বিশ্বের মতো দেশেও করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এ ভাইরাস নিয়ে মানুষের মধ্যে নেই কোনো ভীতি-উদ্বেগ। সরকার ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ ঘোষণা করেছে, স্বাস্থ্যবিধি মানা ও সামাজিক দূরত্ব রক্ষার প্রচারণা চালাচ্ছে। অথচ সেদিকে কারোই ভ্রুক্ষেপ নেই। গণপরিবহন, হাটবাজার, বিপণিবিতান, মার্কেট, লঞ্চ-স্টিমার কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। মাস্ক পরতে মানুষকে বাধ্য করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে নেমেছে, তবুও সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।কিছু আজানা তথ্য জানুন করোনা ভাইরাস বাচ্চাদেরও শরীরে ভালো প্রভাব ফেলে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুব সামান্য লক্ষন দেখতে পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে খুব সমস্যার পরতে হয়।করোনা ভাইরাসে সব থেকে বেশি ভয় বৃদ্ধদের। কারন মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে আসে, ফলে এই ভাইরাস জেঁকে বসে। তবে কোনো ব্যাক্তির শরীরে যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ ভালো হয় তাহলে সে নিজে থেকেই সুস্থ্য হয়ে উঠবে। তাই সবসময় সচেতন থাকুন ও বাড়ির বাচ্চাদের খেয়াল রাখুন এবং যত্ন নিন।করোনা একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ ‘মুকুট’। অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে তোলা ছবিতে এই ভাইরাসটি দেখতে মুকুটের মতো বলেই এর নামকরণ করা হয়েছে করোনা। প্রকৃত অর্থে ১৯৬০ সালের দিকে মুরগীর সংক্রামক রোগের ভাইরাস হিসেবে করোনাভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছিল। তবে এরপর মানবদেহে হওয়া সাধারণ সর্দি কাশিতেওকরোনাভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। মানবদেহে পাওয়া সাতটি করোনাভাইরাস হচ্ছে, হিউম্যান করোনাভাইরাস ২২৯ই এবং হিউম্যান করোনাভাইরাস ওসি৪৩, এনএল ৬৩, এইচকিউ ওয়ান, সার্স, মার্স,এবংনভেল,করোনাভাইরাস,করোনাভাইরাসগুলোর মধ্যে প্রথম তিনটি মারাত্মক না হলেও পরের চারটি মানুষের জন্য গুরুতর পরিণতি বয়ে আনতে পারে।করোনা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলছে তাণ্ডব। প্রতিদিনই লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এই করোনা নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। তবুও এমন অনেক তথ্য আছে যা এখ অজানা।সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে বিপুল আতঙ্ক তৈরি করেছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস।আর জীবনকে সফল করতে চাই নানামুখী পদক্ষেপ। মানুষের জীবনে স্বপ্নের হাত ধরেই সফলতার জাগরণ সৃষ্টি হয় আর সৎ কর্মের মাধ্যমে মানুষ সফলতার দেখা পায় বা সার্থক হয় জীবন। জীবনের এ সফলতার পিছনে ছুটতে আপনার প্রথম শক্তি হচ্ছে স্বাস্থ্য। প্রবাদে আছে ‘স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।’নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে নানা নামে ডাকা হচ্ছিল, যেমন: 'চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস', '২০১৯ এনকভ', 'নতুন ভাইরাস', 'রহস্য ভাইরাস' ইত্যাদি।গত  বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস ডিজিজ ২০১৯'-এর সংক্ষিপ্ত রূপ,হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের আরোগ্য দিতে সহায়তা করতে পারে তার জন্য এ বিষয়ে জানা একান্ত অপরিহার্য।ব্যাপক অর্থে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের নিয়মনীতি অনুসারে করোনাভাইরাসসহ কোনো ভাইরাসেরই প্রতিষেধক হিসেবে একক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নে। তবে কোনো একটি এলাকায় বসবাসরত অধিকাংশ লোক যদি সবাই একই লক্ষণ সমষ্টি নিয়ে করোনাভাইরাসসহ অন্য যে কোনো ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য যে একক ওষুধটি নির্বাচিত হবে,কিন্তু ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা মোকাবেলায় উপযুক্ত ওষুধ তাদের হাতে রয়েছে। ভ্যাকসিন বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নয়, হোমিওপ্যাথিতেই করোনা প্রতিরোধ করা যাবে। গত বছর ২০ ইং ভারতের আয়ুর্বেদিক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা যায়। করোনা আক্রান্তের উপসর্গ সারানোর জন্য ইউনানি ওষুধ অত্যন্ত কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। এ জন্য একটি নির্দেশিকাও জারি করা হয়। কী করা উচিত, কী করা উচিত নয় তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়। এমন কী ওষুধ খেতে হবে, তা-ও বলা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস একটি সংক্রামক ভাইরাস। এটির সংক্রমনে জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়। অবস্থা মারাত্মক হলে নিউমোনিয়া দেখা দিতে পারে, এমনকি শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে রোগী মারা যেতে পারে।
তবে ১৮ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে এর আক্রমন তেমন হয় না। বয়স্ক রোগী যারা ইতিমধ্যে ডায়াবেটিস, হাঁপানী, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারী ডিজিজ (COPD), ইমফাইসেমা ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের মধ্যে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি, যে সব লোক মারা গেছে তারা এসব রোগে আক্রান্ত ছিল* সাধারণ লক্ষণঃ-জ্বর, কাশি,শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষণ।সাধারণত শুষ্ক কাশি  ও জ্বরের মাধ্যমেই শুরু হয় উপসর্গ, পরে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়।সাধারণত রোগের উপসর্গগুলো প্রকাশ পেতে গড়ে পাঁচ দিন সময় নেয়।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ভাইরাসটির ইনকিউবেশন পিরিয়ড ১৪দিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। তবে কিছু কিছু গবেষকের মতে এর স্থায়িত্ব ২৪দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।মানুষের মধ্যে যখন ভাইরাসের উপসর্গ দেখা দেবে তখন বেশি মানুষকে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকবে তাদের। তবে এমন ধারণাও করা হচ্ছে যে নিজেরা অসুস্থ না থাকার সময়ও সুস্থ মানুষের দেহে ভাইরাস সংক্রমিত করতে পারে মানুষ।শুরুর দিকের উপসর্গ সাধারণ সর্দিজ্বর এবং ফ্লু'য়ের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হওয়ায় রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া স্বাভাবিক।করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অনেককে সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে যা ২০০০ সালের শুরুতে প্রধানত এশিয়ার অনেক দেশে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিলো নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এটি অনেকটাই সার্স ভাইরাসের মতো।"আমরা যখন নতুন কোনো করোনাভাইরাস দেখি, তখন আমরা জানতে চাই এর লক্ষ্মণগুলো কতটা মারাত্মক। এ ভাইরাসটি অনেকটা ফ্লুর মতো কিন্তু সার্স ভাইরাসের চেয়ে মারাত্মক নয়," বলছিলেন এডিনবারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মার্ক উলহাউস।
★ জটিল লক্ষণ প্রকাশঃ-
জ্বর দিয়ে ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়, এরপরে শুকনো কাশি দেখা দিতে পারে। প্রায় এক সপ্তাহ পরে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়। অনেক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হয়।এখন পর্যন্ত এই রোগে মারা যাওয়ার হার কম (১% থেকে ২% এর মধ্যে) - তবে এই পরিসংখ্যান পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য নয়।ইউরোপের কোন কোন অঞ্চলে এখন অধিক মৃত্যুহারও দেখা যাচ্ছে।৫৬ হাজার আক্রান্ত রোগীর উপর চালানো এক জরিপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে:এই রোগে ৬% কঠিনভাবে অসুস্থ হয় - তাদের ফুসফুস বিকল হওয়া, সেপটিক শক, অঙ্গ বৈকল্য এবং মৃত্যুর সম্ভাবনা তৈরি হয়।১৪% এর মধ্যে তীব্রভাবে উপসর্গ দেখা যায়। তাদের মূলত শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা তৈরি হয়।৮০% এর মধ্যে হালকা উপসর্গ দেখা যায় - জ্বর এবং কাশি ছাড়াও কারো কারো নিউমোনিয়ার উপসর্গ দেখা যেতে পারে।বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের কোনো ধরণের অসুস্থতা রয়েছে (অ্যাজমা, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ) তাদের মারাত্মক অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।চীন থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই করে জানা যায় যে, এই রোগে নারীদের চেয়ে পুরুষের মৃত্যুর সম্ভাবনা সামান্য বেশি।আক্রান্ত ব্যক্তি যেন শ্বাস প্রশ্বাসে সহায়তা পায় এবং তার দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা যেন ভাইরাসের মোকাবেলা করতে পারে তা নিশ্চিত করা থাকে চিকিৎসকদের উদ্দেশ্য।

★অতীতের মহামারী যে বাবে হোমিওপ্যাথিতে  প্রতিরোধ  সম্ভব হয়েছে সেই বর্তমান করোনা মহামারী ও প্রতিরোধ সম্ভবঃ- বেশ কিছুদিন ধরে করোনা সংক্রমণের হার নিম্নমুখী থাকলেও হঠাৎ করে তা বাড়তে শুরু করেছে। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে মহাসংকটের নাম কোভিড ১৯ বা করোনাভাইরাস, যা বিশ্বমহামারীর আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় সকল দেশই এ ভাইরাসে আক্রান্ত।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার মেডিসিন ও ভ্যাক্সিন নিয়ে কাজ ও গবেষণা শুরু হলেও এখন পর্যন্ত কার্যত সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হয়নি। পৃথিবীর কোন চিকিৎসা পদ্ধতিই এ চিকিৎসায় এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সাফল্য বয়ে আনতে পারেনি।এমতাবস্থায় আশার আলো দেখাইতে পারে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ইতোমধ্যে ইতালি, স্পেন, কিউবা ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে অতি দ্রুততার সঙ্গে বহু করোনা রোগী সম্পূর্ণরূপে আরোগ্য লাভ করেছেন গত বছর ২০ সালে বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রয়োগ করে এমনি একটি আশানুরূপ নজির স্থাপিত হয়েছে পুরান 

ঢাকার স্বামীবাগে অবস্থিত ইসকন মন্দিরে। মাত্র ৭ দিনের হোমিও ওষুধ প্রয়োগ করে সুস্থ হয়েছেন ইসকন মন্দিরের পুরোহিতসহ ৩৫ জন করোনা রোগী।এ মন্দিরের করোনা রোগীদের সুস্থ হওয়ার পেছনে হোমিওপ্যাথির সাফল্যটি যদি আমরা পরীক্ষামূলক হিসেবেও গ্রহণ করি, তাহলে পরবর্তীতে দেখা যায় ঢাকার রাজারবাগ সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটালের করোনা ওয়ার্ডের ৪২ জন রোগী শুধুমাত্র হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করেছেন মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই। যা সম্পূর্ণ কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি রূপেই প্রতীয়মান হয়েছে।  এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে করোনার লক্ষণ উপসর্গ নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই স্বল্প খরচে হোমিও ওষুধ সেবনের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করেছেন। করোনা সংক্রমণের ফলে রোগীর যেসকল লক্ষণ উপসর্গ ও নিদানিক বৈকল্য দেখা দেয় তার প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু লাক্ষণিক হোমিও চিকিৎসাই যথেষ্ট হয়।
বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ ইতোমধ্যেই সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। ফল স্বরূপ আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা বিশেষ করে পুলিশ বিভাগ হোমিও সেবা গ্রহণ করছেন এবং সুস্থও হচ্ছেন।করোনা সংক্রমণের শুধুমাত্র প্রাথমিক পর্যায়েই নয় বরং একেবারে চরম পর্যায়ে রোগীর জীবন সংকটাপন্ন অবস্থায়ও হোমিও চিকিৎসার সক্ষমতা রয়েছে। যেহেতু করোনা সংক্রমণের কোন পর্যায়ের চিকিৎসাই প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় কোন সুনির্দিষ্ট ওষুধ বা চিকিৎসা নির্ণায়িত হয়নি, এমতাবস্থায় এসব রোগীর চিকিৎসায় লক্ষণ ভিত্তিক হোমিও ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে রোগীর জীবন রক্ষা করার পাশাপাশি রোগীর স্বাস্থ্য পুনর্বাসনে সহায়তা করা যেতে পারে।করোনা মোকাবেলায় হোমিও চিকিৎসকগণ লক্ষণ সদৃশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন- যুগে যুগে মহামারিতে হোমিও চিকিৎসার সাফল্যগাঁথা রয়েছে বিশ্বময়। ১৭৯৯ সালে জার্মানিতে স্কারলেট ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসা করে ড. হ্যানিম্যান সফলতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। ১৮১৩ সালে টাইফাস ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসায় মৃত্যুর হার ছিল ১.১১ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর হার ছিল ৩০ শতাংশ। 
এছাড়া ১৮৩১ সালে অস্ট্রিয়ার কলেরা মহামারি, ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির কলেরা মহামারি, ১৮৫৪ সালের লন্ডনের কলেরা মহামারি, ১৮৬২-১৮৬৪ পর্যন্ত নিউইয়র্ক ডিপথেরিয়া, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু, ২০১৮-২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ আরও অনেক মহামারিতে হোমিও চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে।
এত এত সফলতার পরেও প্রচার প্রসার ও সুযোগ সুবিধা কম থাকার দরুন সেভাবে হোমিও চিকিৎসা সেবা পরিচালনা করা ব্যাপকভাবে সম্ভব হয় না বা হচ্ছেও না।মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যদি এ বিষয়ে সুদৃষ্টি জ্ঞাপন করেন তাহলে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে এ করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সম্ভবপর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক সুদৃঢ়চিত্তে বলতে চাই, যদি সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটালের ন্যায় প্রতিটি হসপিটালে হোমিওপ্যাথিক করোনা ইউনিট চালু করা হয়, তাহলে এ সংকটময় পরিস্থিতি সফলতার সঙ্গে মোকাবেলা করা আরও অনেক সহজতর হবে।

★পরামর্শঃ-
* মাঝে মাঝে সাবান-পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া* হাত না ধুয়ে মুখ, চোখ ও নাক স্পর্শ না করা।
* হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখা* ঠাণ্ডা বা ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে না মেশা*  মাংস ও ডিম খুব ভালোভাবে রান্না করা*  বন্য জীবজন্তু কিংবা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ না করা* ভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় যেকোনো খবরের জন্য একটি দারুণ প্রতীকী ছবি হচ্ছে মাস্ক বা মুখোশ পরা কোন মানুষের মুখচ্ছবি,বিশ্বে বহু  দেশেই সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ব্যবস্থাহচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। বিশেষ করে চীনে, যেখান থেকে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা, সেখানেও মানুষ বায়ুর দূষণের হাত থেকে বাঁচতে হরহামেশা নাক আর মুখ ঢাকা মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ায়।করোনাভাইরাস থেকে নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন,অবশ্য বায়ুবাহিত ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এই মাস্ক কতটা কার্যকর সে ব্যাপারে যথেষ্টই সংশয়ে আছেন ভাইরাস বিশেষজ্ঞরা, যাদেরকে বলা হয় ভাইরোলজিস্ট।
★হোমিও সমাধানঃ-হোমিওপ্যাথি হলো একটি লক্ষণভিত্তিক প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি। ডা. স্যামুয়েল হানেমান এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবর্তক। তিনি ১৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবর্তন করেন এবং ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সফলতার সঙ্গে এই চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন।আমরা জানি, করোনা ভাইরাস একটি ভাইরাস-ঘটিত সংক্রমণ। কাজেই প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থা এর আরোগ্যকারী চিকিৎসা প্রদানে অক্ষম। তারা ম্যানেজমেন্ট, স্বাস্থ্যবিধি, কোয়ারেনটাইন ইত্যাদি উপায়গুলোর পূর্ণ সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাপারটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করবে। তাদের সে সক্ষমতাও আছে এবং হয়তো সে আন্তরিকতাও আছে। কিন্তু তাদের আরোগ্যকারী চিকিৎসা দিতে না পারার জন্য নিজেদের মধ্যে থাকা অন্তর্নিহিত দুর্বলতা থাকাটা অবধারিত। আর সাধারণ মানুষের প্যানিক হওয়াটা যে স্বাভাবিক – সেটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না আর হোমিওপ্যাথি হলো রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়,এই জন্য এক জন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক রোগীর রোগের পুরা লক্ষন নির্বাচন করতে পারলে, করোনা ভাইরাস হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব  এবং এক যোগে সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল  কলেজ হাসপাতাল ও সারা বাংদেশে ৬৪ টা হোমিও কলেজ, এবং সকল রেজিস্টার্ড পাপ্ত চিকিৎসক গন করোনা রোগীর রোগের লক্ষণের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে, অনুরূপ লক্ষণে হোমওপ্যাথি ঔষধ, একোনাইট ন্যাপ,ইনফ্লুয়েঞ্জিনাম, আর্সনিক এ্যালবাম, বেলাডোনা, ব্রাইয়োনিয়া, জেলসিমিয়াম, ড্রসেরা, কার্বোভেজ, সহ আরো অনেক ঔষধ রোগীর রোগের লক্ষণের উপর আসতে পারে।  তাই ঔষধ নিজে নিজে ব্যবহার না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ  নিতে হবে, 
পরিশেষে এই মৌসুমে  ঘোরাঘুরি, উৎসব, অনুষ্ঠান বেড়ে যায়। কিন্তু  যেকোনো রকম জনসমাগম, উৎসব, অনুষ্ঠান,  ভিড় এড়িয়ে চলুন। উৎসব অনুষ্ঠান করতেই হলে সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষকে নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে  হবে।
লেখক, 
কো-চেয়ারম্যান , হোমিওবিজ্ঞান গবেষণা  ও  প্রশিক্ষণ  কেন্দ্র 
স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা, হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি কেন্দ্রীয় কমিটি

রিটেলেড নিউজ

অভাবের কারণে রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে বিষপানে এক নারীর আত্মহত্যা

অভাবের কারণে রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে বিষপানে এক নারীর আত্মহত্যা

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : : রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার দুর্গম দজর এলাকায় বিষপান করে মধুমিতা চাকমা (৪০) উর্ধ্ব এক নারী আত্মহ...বিস্তারিত


রাখাইনে আরাকান আর্মির চলমান তৎপরতা ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

রাখাইনে আরাকান আর্মির চলমান তৎপরতা ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : ব্রিঃ জেঃ হাসান মোঃ শামসুদ্দীন (অবঃ) মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘাত চলছে। ম...বিস্তারিত


রাজপথ থেকে সফল রাষ্ট্রনায়ক, দেশরতœ শেখ হাসিনা আবারও হলেন পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী

রাজপথ থেকে সফল রাষ্ট্রনায়ক, দেশরতœ শেখ হাসিনা আবারও হলেন পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : মো. কামাল উদ্দিন : ভাষা বিজ্ঞানি ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের ভাষায়, ‘বঙ্গবন্ধু বিগত দু’হাজার বছরের ...বিস্তারিত


চরম মূল্য দিতে হবে

চরম মূল্য দিতে হবে

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : আবুল খায়ের বাবু : ৭ ই অক্টোবর ২০২৩-এ হামাসের বিস্ময়কর আক্রমণের পর ইজরাইলের প্রতিশোধ আক্রমণে্র তি...বিস্তারিত


শবে বরাত : এই দিনটির ইতিহাস এবং গুরুত্ব জেনে নিন

শবে বরাত : এই দিনটির ইতিহাস এবং গুরুত্ব জেনে নিন

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : মেরিনার আবু ফাতাহ মোহাম্মদ কুতুব উদ্দিনঃ কেন পালন করা হয় শবে বরাত? কবে থেকে পালন করা হয় পবিত্র এই ...বিস্তারিত


ক্যারিয়ার গঠনে ‘জাহাজ নির্মাণ শিল্প’

ক্যারিয়ার গঠনে ‘জাহাজ নির্মাণ শিল্প’

আমাদের বাংলা ডেস্ক : : মেরিনার আবু ফাতাহ মোহাম্মদ কুতুব উদ্দিনঃ আপনি কি ডিপ্লোমা বা গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারী প্রকৌশলী? ...বিস্তারিত



সর্বপঠিত খবর

মেঘনা নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে: প্রধানমন্ত্রী

মেঘনা নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :  মেঘনা নদীর নামে কুমিল্লা ও পদ্মা নদীর নামে ফরিদপুর বিভাগ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হ...বিস্তারিত


রাজবাড়ীর পাংশায় ডি‌বির অ‌ভিযা‌নে অস্ত্র,গু‌লি, চাপা‌তি, রামদা, ‌মোটর সাইকেলসহ ১ আসামী‌ গ্রেফতার

রাজবাড়ীর পাংশায় ডি‌বির অ‌ভিযা‌নে অস্ত্র,গু‌লি, চাপা‌তি, রামদা, ‌মোটর সাইকেলসহ ১ আসামী‌ গ্রেফতার

রাজবাড়ী প্রতিনিধি : :                              রাজবাড়ীর পাংশায় ডি‌বির অ‌ভিযা‌নে ওয়ানশুটারগান,গু‌লি,...বিস্তারিত



সর্বশেষ খবর